বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৫ অপরাহ্ন
Reading Time: < 1 minute
শাহরিয়ার মিল্টন,শেরপুর:
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা
অগ্নিকন্যা বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি বলেছেন, বাংলাদেশে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকলেও তারা পরমত সহিষ্ণুতায় বিশ্বাসী । যে কারনে এই দেশে সবার সাথে রয়েছে অপূর্ব সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। হিন্দুরা হিন্দু ধর্ম,মুসলমানরা ইসলাম ধর্ম, খ্রিষ্টানরা খ্রিষ্ট ধর্ম ও বুদ্ধ ধর্মের অনুসারীরা বৌদ্ধ ধর্ম পালন করবে। সম্প্রীতি বজায় রেখে মানুষ যে যার ধর্মীয় উৎসব পালন করবে। তাই ধর্ম যার যার হোক, উৎসব হবে সবার। তিনি
শনিবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে তার নির্বাচনী এলাকা শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার পৌরশহরের গোপাল জিউর মন্দিরে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষ্যে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সংসদ উপনেতা বলেন, চোঁখ দিয়ে যা দেখা যায় না, কান দিয়ে শুনলে সেটা কান কথা হয়ে যায়। তাই চোঁখ ও কর্ণের বিবাদ বণ্টন করেই আগামিতে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কি শুনলাম, সেটা বড় কথা নয়। কি করলাম, কি দেখলাম, এটাই হলো বড় কথা।
তিনি আরো বলেন, নালিতাবাড়ীতে ভোগাই নদীর শহর রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবিতে ৩৬ ঘন্টা অনশন ধর্মঘট পালন করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে শহর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ হওয়ায় আমরা আন্দোলনে জয়লাভ করেছিলাম।পরে মতিয়া চৌধুরী
নালিতাবাড়ীর ৩৬টি পূজা মন্ডপের প্রত্যেকটিতে নগদ ২০ হাজার করে টাকা, ১০টি করে শাড়ী, ১০টি করে কম্বল এবং প্রতিটির ৫ জন করে ব্যক্তিকে ৫০০ টাকা করে প্রদান করেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন শেরপুরের জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম,নালিতাবাড়ী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার দিদারুল আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খৃষ্টফার হিমেল রিছিল, সহকারী কমিশনার (ভুমি) আফরোজা আফসানা,
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হাজী আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক গোপাল চন্দ্র সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এএইচএম মোস্তফা কামাল, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ফারুক আহমেদ বকুল, হাজী মোশারফ হোসেন, পৌর মেয়র আবুবক্কর সিদ্দীক ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অরুণ চন্দ্র সরকারসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতৃবৃন্দ।